আমার মনে হয় ৯০% শিক্ষার্থীর মনের জিজ্ঞাসা এটি । অনেকেই কনফিউসড, হতাশ; তাদের প্রশ্ন আমি তো ভুল কিছু করিনি । কিন্তু তারপরও কেন হচ্ছে না ? কেন পারছি না ? কেন হেরে যাচ্ছি ?
আমরা আমাদের অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু কারন আপনাদের সামনে তুলে ধরছি ।
১। ইংরেজী শোনার অভ্যাস না থাকা
আমাদের দেশে সবচেয়ে বড় সমস্যা যেটা দেখেছি সেটা হচ্ছে ছেলে-মেয়েরা লেখাপড়ার সঠিক নিয়মটাই ধরতে পারে না । বিশেষ করে ইংরেজীতে আমাদের দেশের ৯০% ছেলেমেয়ে ধরা খায় ।
ম্যাথ এবং অন্যান্য টপিকগুলো আসলে প্র্যাকটিস করলেই আজ হোক কাল হোক ইম্প্রুভ করবেই । বাট ইংলিশের জন্য সম্পূর্ণ ভিন্ন এপ্রোচ নেয়া উচিত ।
ইংরেজী শেখার প্রথম স্টেপই হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে ইংরেজী শোনা । আমরা তা না করে গ্রামারের দিকে দৌড়াই । ব্যাপারটাকে আরো সিম্পলভাবে চিন্তা করেন ।
আপনি যখন নিজের মাতৃভাষা শিখেছেন তখন কি করেছেন ?
আপনি জাস্ট অন্যদের বলতে শুনেছেন । এটাই হচ্ছে ১টা ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধির প্রথম স্টেপ ।
সো সব কিছু বাদ দিয়ে আগে প্রচুর পরিমাণে ইংরেজী শুনতে থাকুন । জাস্ট এক মাস পর পার্থক্যটা নিজেই ধরতে পারবেন ইনশাআল্লাহ্ ।
আমরা Capstone এর ওরিয়েন্টেশন ক্লাস থেকে চিল্লায় চিল্লায় ইংরেজী রেগুলার পড়তে ও শুনতে বলি । যারা ফলো করেন তাদের অধিকাংশই আইবিএতে অথবা অন্য কোন ভালো জায়গাতে ঠিকই কোয়ালিফাই করে থাকেন ।
২। প্রপার এটিচিউড না থাকা
ধরেন আপনি আইবিএ, বিসিএস অথবা জবসের জন্য প্রিপারেশন নিচ্ছেন । প্রথমে খুব ভালো মত সব কিছু শুরু করলেন । বাট এক মাস পর সব কিছু বোরিং আর বিরক্তিকর লাগতে শুরু করলো ।
কখনও কি ভেবে দেখেছেন এর কারণ কি ?
আপনি আসলে রেসাল্টের দিকে ফোকাস করছেন, প্রসেসের দিকে না । ১৯৯৯ ওয়ার্ল্ড কাপে অস্ট্রেলিয়া প্রথম দিকের প্রায় সবগুলো ম্যাচ হারছিল ।
একটা পর্যায়ে ইকুয়েশনটা এমন দাঁড়ালো যে, ওয়ার্ল্ড কাপ জেতার জন্য অস্ট্রেলিয়াকে নেক্সট ৭টা ম্যাচই জিতে হবে ।
তখন ক্যাপ্টেন স্টিভ ওয়াহকে সাংবাদিকরা জিজ্ঞাসা করলে উনি বলেছিলেন, আমরা ৭টা ম্যাচে ভালো করে ব্যাটিং, বোলিং এবং ফিল্ডিং করতে চাই । রেসাল্ট নিয়ে আমরা মোটেও চিন্তিত না ।
এরপর কি হয়েছিল আমরা সবাই জানি ।
কম্পিটিটিভ এক্সামগুলোতে ভালো ফলের জন্য আমাদের ঠিক এই ধরনের এটিচিউড থাকা উচিত ।
Capstone ক্লাস করাতে গিয়ে আমরা প্রায় শুনি ভাই, আইবিএতে/জবে/ইভিনিং এমবিএতে কিভাবে টিকবো ?
আমরা সব সময় বলি, টিকার কথা ভুলে যান । প্রসেসটায় ফোকাস করেন । মাথায় রাখেন, এখানে ম্যাথ, ইংলিশসহ আমার দুর্বলতাগুলো কাটাতে ক্লাস করছি ।
এটা মাথায় নিয়ে চুপচাপ কাজ করে যেতে থাকেন ।
তারপর উন্নতিটা নিজেই চোখে দেখতে পারবেন ।
আমাদের জাস্ট সাবজেক্টগুলোতে উন্নতি করার দিকে ফোকাস করতে হবে । রেসাল্ট অটোমেটিক চলে আসবে ।
৩। চারপাশের প্রেশারের সাথে খাপ খাওয়াতে না পারা
Capstone-এ আইবিএর একজন ভাইয়া প্রায় সব সময় থাকে । যাতে করে একজন শিক্ষার্থী ক্লাসের বাইরেও কোন সমস্যা ফেস করলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পার ।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে ম্যাথ, ইংলিশের সমস্যার চেয়ে ডিমোটিভেশন আর ফ্রাস্ট্রেশনের জন্য স্টুডেন্টরা ভাইয়াদের কাছে এসে থাকেন ।
১টা ছোট ঘটনা বলি ।
আমাদের ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে গ্রাজুয়েশন শেষ হয়েছে ২০১০ এর দিকে । পাশ করার পর পরই আমাদের অধিকাংশ বন্ধু-বান্ধব হয় জবে না হয় হায়ার স্টাডিজে ঢুকে যায় ।
আমার এক ফ্রেন্ড ছিল, যার লক্ষ্য ছিল ইউএসে থেকে মাস্টার্স করবে । সে প্রায় ৪ বছর এটা নিয়েই পড়েছিল । কোন জব না, দেশে কোন হায়ার স্টাডি না , জাস্ট ১টাই জেদ, ইউএসে থেকে স্কলারশিপে মাস্টার্স করবে ।
শেষ-মেষ সে তার লক্ষ্য পূরণে সফল হয়েছিল । তো যাবার আগে তাকে প্রেশার হ্যান্ডেলিং এর ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করেছিলাম ।
সে বললো, অনেক কথাই শুনেছি আশপাশ থেকে । এক পর্যায়ে অবস্থা এমনও দাঁড়িয়েছিল যে, আমার ৪-৫ বছরের জুনিয়াররা যারা এখনো গ্রাজুয়েশনও শেষ করেনি তারাও আমাকে এডভাইস দিতে লাগলো ।
আমি জাস্ট নিজেকে বলতাম, ১০ বছর পর আমার নিজের পরিনিতির জন্য আমিই দায়ী থাকবো । অন্য কেউ আমার দায়িত্ব নিবে না ।
সো যে যাই বলুক না কেন, আমার যা ভালো লাগে সেটাই আমি করবো ।
এই প্রেশারটার সাথে অনেকেই খাপ খাওয়াতে পারে না । আর ফলে মাঝপথে অনেকেই তার ড্রিম চেজ করা ছেড়ে দেয় ।
৪। নিজের জীবনের লক্ষ্য সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা না থাকা
হলিউডের সাবেক সুপার স্টার আর্নল্ড সোয়ারজিনিগারের ১টা ইন্টারভিউ পরেছিলাম । উনি বলেছিলেন, আমার ছোটবেলা থেকেই ১টা কাজই ভালো লাগতো আর সেটা ছিল বডি বিল্ডিং ।
সো আমি ফুল ডেডিকেশন দিয়ে শুধু এই দিকেই ফোকাস করেছি । কখনও এটা ভাবিনি যে, বডি বিল্ডিং এর ভবিষ্যত কি ? আমার জীবন কিভাবে চলবে ?
আমাদের লক্ষ্য ঠিক হয়, মার্কেট ট্রেন্ডের উপর ভিত্তি করে । বাজারে এখন আইবিএ চলছে, চলেন সবাই আইবিএ করি । বাজারে বিসিএসের ভ্যালু বেড়েছে, সো চলেন সবাই বিসিএস দেই ।
সো সময় নিয়ে ভাবুন আপনি কি চান, কি করতে ভালোবাসেন, কোন কাজ আপনাকে সবচেয়ে বেশী অনন্দ দেয় । তাহলে দেখবেন সে কাজটাকেও আপনি উপভোগ করছেন ।
থ্রি ইডিয়টসের সেই বিখ্যাত ডায়ালগ তো অনেকেরই মনে থাকার কথা ।
সাকসেস নয়, দক্ষতার দিকে ছোট । সাকসেস অটোমেটিক্যালি তোমার কাছে চলে আসবে ।
৫। ফোকাসড না থাকা
প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাবজেক্টওয়াইজ পড়াশোনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর হচ্ছে ঠিক কতটুকু বাদ দিব । অর্থাৎ, কতটুকু আমাকে পড়তে হবে না । আর কোন অংশগুলো কোন অবস্থাতেই বাদ দেয়া যাবে না ।
কারন, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার সিলেবাস ১টা মহাসমুদ্র । সেটা আইবিএ বলেন আর জব এক্সাম বলেন । আপনাকে কাট-ছাট করে এটাকে পুকুর বানাতে হবে । এরপর সাঁতরানোর প্রস্তুতি নিতে হবে ।
Capstone থেকে আমরা আমাদের স্পেশাল ব্যাচগুলোতে ঠিক এই কাজটিই করে থাকি । স্টুডেন্টদের ধারনা দিতে থাকি কতটুকু দেখতে হবে আর কতটুকু বাদ দিতে হবে ।
এই কাজটি যারা এফিসিয়েন্টলী করে থাকেন, সাকসেস তাদের পায়ে এসে ধরা দিবে ।
ইন ফ্যাক্ট, এই কাজটি যারা পারেন, তাদের কোচিং করারও দরকার নেই ।
আপনি এক সাথে একই সময়ে ঢাকা, চিটাগাং, সিলেটে যেতে পারবেন না । কিন্তু প্রোপার ধারনা না থাকায় এক্সামগুলোর প্রিপারেশনের সময় অনেকে ঠিক এই চেষ্টাটাই করে থাকেন ।
আপনি আগে ঠিক করুন আপনার জন্য কোন ডেস্টিনেশনে যেতে চান । আগে সেই সিটিতে পৌঁছানোর চেষ্টা করুন । এবার দেখুন সেই দিটিতে যেতে রাস্তায় কোন কোন সিটি পড়বে ।
চিটাগাং যাওয়ার পথে তো আর রাজশাহী আসবে না । বা সিলেট যাওয়ার পথে নিশ্চয়ই খুলনা পড়বে না । সো রুট সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকতে হবে । কোন রুটে যাওয়া যাবে না, সেটিও ঠিক করে ফেলতে হবে ।
তাহলেই কেবল ডেস্টিনেশনে পৌঁছানো সম্ভব ।
ধৈর্য্য ধরে, সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে আগালে সব কিছুই এচিভ করা সম্ভব ইনশাআল্লাহ্ ।
৬। পরিশ্রমী মানসিকতা কমে যাওয়া
আমরা ইদানিং Capstone এ দেখতে পাচ্ছি যে, অনেকেই ২ ঘণ্টার জায়গায় ৩ ঘন্টা ক্লাস হলেই এই অতিরিক্ত লোডটুকু নিতে পারছেন না । বা এক্সট্রা হোমওয়ার্ক দিলে অনেক সময় ক্লাসে আসাই বন্ধ করে দিচ্ছেন ।
অথচ প্রতিযোগিতা কিন্তু দিন দিন কমছে না বরং বাড়ছে । প্রতিযোগীর সংখ্যা বাড়ছে, এক্সাম প্যাটার্ণ ঘন ঘন বদলাচ্ছে, অথচ এফোর্ট যতটুকু দেয়া দরকার ছিল তা অনেকেই দিতে চাচ্ছেন না ।
বাস্তব জীবন এর চেয়ে অনেক কঠিন । আইবিএতে ফাইনাল ইয়ারে ১টা এক্সাম হয়; এটাকে বলে কম্প্রিহেন্সিভ এক্সাম । এই ১টা এক্সামের ডিউরেশন ৫-৬ ঘন্টা !
জব লাইফে এর চেয়েও অনেক কঠিন পরিস্থিতি আসতে পারে । দিনের পর দিন কোনরকম রেস্ট ছাড়াই কাজ করে যেতে হতে পারে ।
সো এসবের জন্য অনেকেই তৈরী হচ্ছেন না ।
৭। সঠিক সঙ্গে সময় কাটাচ্ছি না
১টা কথা আছে ” সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে”
কথাটা মোটেও মিথ্যা না । প্রোপার সঙ্গ আপনার ক্যারিয়ারে টার্নিং পয়েন্ট নিয়ে আসতে পারে ।
উন্নতি চাইলে আপনাকে আপনার চেয়ে উন্নত ও সফল মানুষদের সাথে সময় কাটাতে হবে ।
আপনার যে বন্ধুটা ভাল চাকরী করছে, বা কয়েকটা জব এক্সামে কোয়ালিফাই করেছে কিংবা ভালো ব্যাবসা করছে তাদের সাথে থাকলে যে পরিমাণ তথ্য আপনি জানতে পারবেন, যতটুকু শিখতে পারবেন এমনটা ১টা বাউন্ডূলে, ফোকাসহীন বন্ধুর সাথে ঘুরে কখনই শিখতে পারবেন না ।
এছাড়াও আরো বহু কারন আছে । তবে এসব কারণগুলো বেশী লক্ষ্য করা যাচ্ছে । আপনারা কেউ এসব রোপে আক্রান্ত থাকলে দ্রুত ব্যাবস্থা নিন।
কারন সময় কিন্তু কারো জন্য থেমে থাকে না ।
শুভ কামনা 🙂
————————————————————–
Capstone Education টানা ছয় ইনটেক ধরে আইবিএর এমবিএতে সাফল্যের শীর্ষে । এবারের ৬২ ইনটেকে Capstone থেকে আইবিএতে ফাইনালী কোয়ালিফাই করেছে ৬১ জন।
৬১ ইনটেকে কোয়ালিফাই করেছে ৪১ জন।
৬০ ইনটেকে আমাদের স্পেশাল ব্যাচগুলো থেকে কোয়ালিফাই করেছিল ২৬ জনের মত । ২০১৭-তে দুই ইনটেকে করেছিল ৫০ এর অধিক ।
এই স্পেশাল ব্যাচগুলোতে আবারো ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে ।
শুধু আইবিএ নয় Capstone Education DU EMBA, BIBM, BUP, JU WMBA এর এক্সামগুলোতে শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে ।
এই প্রতিষ্ঠানগুলোতে গত ৩-৪ বছরে ৫০০ এর উপর শিক্ষার্থী কোয়ালিফাই করেছে ।
এই মুহুর্তে আমাদের DU EMBA Premium ব্যাচেও ভর্তি চলছে ।
এছাড়াও আইবিএর এক্সেকিউটিভ এক্সামকে সামনে রেখেও খোলা হয়েছে স্পেশাল কোর্স । যাদের স্বপ্ন আইবিএ থেকে এক্সেকিউটিভ এমবিএ করা কিন্তু বেশ কয়েক বছর ধরে লেখাপড়ার বাইরে আছেন, তাদের জন্য আমাদের এই কোর্সটি বেশ কাজে আসবে ইনশা-আল্লাহ ।
বর্তমানে আমাদের যে ব্যাচগুলোতে ভর্তি চলছে…………
- আইবিএ এমবিএ স্পেশাল ব্যাচ
- ঢাবি ইভিনিং এমবিএ প্রিমিয়াম ব্যাচ
- এক্সেকিউটিভ এমবিএ ব্যাচ
কোর্সে সরাসরি রেজিস্ট্রেশন করতে এই ফর্মটি পূরণ করুন
ইউরোপে মাস্টার্স করতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য Capstone Education একটি বিশেষ সেবা শুরু করছে ইনশা-আল্লাহ ।
ভার্সিটি ও সাবজেক্ট নির্ধারন, এপ্লিকেশন, স্কলারশীপ এপ্লিকেশন ও ভিসা প্রসেসিং সহ যাবতীয় সার্ভিসগুলো আমরাই দিব ইনশা-আল্লাহ ।
আমাদের এই সার্ভিসের সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হচ্ছে এখানে ভিসা না হওয়া পর্যন্ত আপনাকে কোন সার্ভিস চার্জ দিতে হবে না । কোন ফাইল ওপেনিং চার্জও নেই ।
যারা ইউরোপে উচ্চ শিক্ষার জন্য আগ্রহী তারা এই ডক ফাইলটি ফিল-আপ করুন । আমাদের প্রতিনিধিদল আপনার সাথে যোগাযোগ করবে ইনশা-আল্লাহ
https://forms.gle/1kym54RqGer9wZqm6
IBA, BCS, DU EMBA, BIBM সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি প্রস্তুতির জন্য আমাদের বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ ফেসবুক গ্রুপ আছে । এই গ্রুপগুলোতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন, গাইডলাইন ও স্টাডি ম্যাটেরিয়াল শেয়ার করা হয় । অনেক এক্সপার্টরা তাদের সাফল্যের পেছনের গল্পগুলো এই গ্রুপগুলোতে তুলে ধরেন।
https://www.facebook.com/groups/685465674956004/
এছাড়া আমাদের ব্রাঞ্চগুলোর ঠিকানাঃ
পান্থপথ ব্রাঞ্চঃ
01972-277866 or 016 30 31 30 31
ঠিকানাঃ ১৫২/২, এ-২ গ্রীন রোড, রওশন টাওয়ার (লিফটের-৪), পান্থপথ সিগন্যাল, ঢাকা-১২০৫।
মৌচাক ব্রাঞ্চঃ
01999- 017 011
ঠিকানাঃ ৯০/১ আউটার সার্কুলার রোড, মালিবাগ, ঢাকা-১২০৫।
মিরপুর ব্রাঞ্চঃ
01970- 985 421
সামাদ ম্যানশন, ৮ম তলা (লিফট-৭), ফলপট্টি মসজিদ গলি, ১০ নং গোলচত্ত্বর সংলগ্ন, মিরপুর, ঢাকা
চিটাগাং ব্রাঞ্চঃ
01970- 985 420
ঠিকানাঃ
ও আর নিজাম, রোড#২, হাউস#২৭, জিইসি, চিটাগাং ।
0 Comments
Leave a comment